দেশের টেক্সটাইল খাতে অবৈধভাবে কর্মরত ২০ হাজার তথাকথিত বিদেশি বিশেষজ্ঞকে বহিষ্কারসহ এ খাতের উন্নয়নে ১০ দফা প্রস্তাবনা দিয়েছে বাংলাদেশ টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার্স ফোরাম।
সোমবার বিকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে ২০১১-১২ বাজেটকে সামনে রেখে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, শেয়ারবাজারে ঘটে যাওয়া সাম্প্রতিক সময়ের নজিরবিহীন কেলেঙ্কারির কারণে বাণিজ্যিক ব্যাংকসমূহে তারল্য মারাত্মক সংকট দেখা দেওয়ায় ব্যবসায় বিশেষ করে ব্যাংক টু ব্যাংক এলসি খুলতে বা ক্রয় করতে মারাত্মক সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে। বেড়েছে সুদের হার। এতে দ্রব্যমূল্যসহ দেশের উৎপাদন ব্যবস্থায় মূল্যবৃদ্ধি পাচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, বিগত দুই বছর গ্যাস ও বিদ্যুতের সরবরাহ নিয়মিত করা হলে রপ্তানির পরিমান দ্বিগুণ করা সম্ভব হতো। এতে দেশের কর্মসংস্থানসহ এ খাতের বিনিয়োগের পরিমান দ্বিগুণ করা সম্ভব হতো।
সংবাদ সম্মেলনে আরো জানানো হয়, ইউরোপীয়ান ইউনিয়ন সম্প্রতী জিএসপির কান্ট্রি অব অরজিনের শর্ত শিথিল করায় বাংলাদেশের সামনে তৈরি পোশাক রপ্তানির বিশাল সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। এতে ভারত, পাকিস্তান ও চীন থেকে কম দামে কাপড় এনে ব্যবসায়ীরা রপ্তানির ক্ষেত্রে প্রতিযোগিতা করার সুযোগ পাচ্ছে। তবে এতে দেশিয় বস্ত্র ও সুতা কলের মালিকরা প্রতিযোগিতায় টিকতে না পেরে ক্রমশঃ পিছিয়ে পড়ছে।
সংবাদ সম্মেলনের লিখিত বক্তব্যে জানানো হয়, তৈরি পোশাক রপ্তানি মূল্যের ২০ ভাগ সুতার দাম আর ৭০ ভাগ কাপড়ের দাম হওয়ায় বিদেশি কাপড়ে তৈরি পোশাক রপ্তানি করলে বেশির ভাগ অর্থই বিদেশে চলে যায়। তাই দেশের বস্ত্র ও সুতা কল মালিকদের বিশেষ সুবিধা দিলে রপ্তানি আয়ের বেশির ভাগই দেশে রাখা সম্ভব।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন প্রকৌশলী সৈয়দ ফকরুল হাসান মুরাদ।
উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সভাপতি প্রকৌশলী মহিউদ্দিন আহমেদ সেলিম, মহাসচিব এ কে এম মোহসিন আহমেদ, সিনিয়র সহ সভাপতি দৌলতুজ্জামান আনসারী, এটিএম সামসুজ্জামান খান প্রমুখ।
তথ্যা সুত্রঃ বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম ( http://www.banglanews24.com/detailsnews.php?nssl=a3c7d50f299a0f9336ff84703bc49d51&nttl=2011051640516 )
সোমবার বিকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে ২০১১-১২ বাজেটকে সামনে রেখে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, শেয়ারবাজারে ঘটে যাওয়া সাম্প্রতিক সময়ের নজিরবিহীন কেলেঙ্কারির কারণে বাণিজ্যিক ব্যাংকসমূহে তারল্য মারাত্মক সংকট দেখা দেওয়ায় ব্যবসায় বিশেষ করে ব্যাংক টু ব্যাংক এলসি খুলতে বা ক্রয় করতে মারাত্মক সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে। বেড়েছে সুদের হার। এতে দ্রব্যমূল্যসহ দেশের উৎপাদন ব্যবস্থায় মূল্যবৃদ্ধি পাচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, বিগত দুই বছর গ্যাস ও বিদ্যুতের সরবরাহ নিয়মিত করা হলে রপ্তানির পরিমান দ্বিগুণ করা সম্ভব হতো। এতে দেশের কর্মসংস্থানসহ এ খাতের বিনিয়োগের পরিমান দ্বিগুণ করা সম্ভব হতো।
সংবাদ সম্মেলনে আরো জানানো হয়, ইউরোপীয়ান ইউনিয়ন সম্প্রতী জিএসপির কান্ট্রি অব অরজিনের শর্ত শিথিল করায় বাংলাদেশের সামনে তৈরি পোশাক রপ্তানির বিশাল সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। এতে ভারত, পাকিস্তান ও চীন থেকে কম দামে কাপড় এনে ব্যবসায়ীরা রপ্তানির ক্ষেত্রে প্রতিযোগিতা করার সুযোগ পাচ্ছে। তবে এতে দেশিয় বস্ত্র ও সুতা কলের মালিকরা প্রতিযোগিতায় টিকতে না পেরে ক্রমশঃ পিছিয়ে পড়ছে।
সংবাদ সম্মেলনের লিখিত বক্তব্যে জানানো হয়, তৈরি পোশাক রপ্তানি মূল্যের ২০ ভাগ সুতার দাম আর ৭০ ভাগ কাপড়ের দাম হওয়ায় বিদেশি কাপড়ে তৈরি পোশাক রপ্তানি করলে বেশির ভাগ অর্থই বিদেশে চলে যায়। তাই দেশের বস্ত্র ও সুতা কল মালিকদের বিশেষ সুবিধা দিলে রপ্তানি আয়ের বেশির ভাগই দেশে রাখা সম্ভব।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন প্রকৌশলী সৈয়দ ফকরুল হাসান মুরাদ।
উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সভাপতি প্রকৌশলী মহিউদ্দিন আহমেদ সেলিম, মহাসচিব এ কে এম মোহসিন আহমেদ, সিনিয়র সহ সভাপতি দৌলতুজ্জামান আনসারী, এটিএম সামসুজ্জামান খান প্রমুখ।
তথ্যা সুত্রঃ বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম ( http://www.banglanews24.com/detailsnews.php?nssl=a3c7d50f299a0f9336ff84703bc49d51&nttl=2011051640516 )
No comments:
Post a Comment